“বেসরকারি প্রতিষ্ঠানও নিয়োগ দুর্নীতি আওতার বাইরে নয়”… ভাবনায় সোনালী
এসএসসির পর এবার টেট,টেটের পর সরকারি আরো নানান ক্ষেত্রে হয়তো একই চিত্র দেখতে পাওয়া যাবে, নিয়োগ দুর্নীতি। সরকারি বলে বহু বছর পরে হলেও তার একটা হিসাব নেওয়া হল। কিন্তু বেসরকারি ক্ষেত্রগুলোতে এগুলো কিন্তু হামেশাই ঘটে। অমুক বাবুর চিঠি,তমুক বিবির চিরকুট, এর রেকমেন্ডেশন ওর প্রেফারেন্স, রেফারেন্স, সিলেকশন কমিটিতে বাবা,মা,কাকা,
দাদা, দিদির হাত, না হলে অন্তত তাদের ইয়ার দোস্তদের বা বসদের অবদান,অনুদান,যোগদান কিছু না কিছু থাকেই। মানছি প্রাইভেট কোম্পানিগুলো নিজেদের মুনাফা টা ভালো বোঝে বলে সব ক্ষেত্রেই কম্প্রোমাইজ করে না স্টাফ সিলেকশনের ক্ষেত্রে। কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে এসব বহাল তবিয়াতে ঘটেও। ঠিক জায়গায় ঠিক চানা দিয়ে সঠিক সময় সঠিক সুযোগটা বাগিয়ে নেওয়ার ভুরিভুরি নমুনা আছে। উপরমহলের টপমোস্ট পজিশনের মানুষজনের অঙ্গুলি হ্যালনে অনেক সময় অনেক হ্যাবলা কেবলা, ব্যাবলা, ঢেবলি দেরও কিন্তু জায়গা তৈরি হয়ে যায় সবার অলক্ষে,ব্যাস তারপর চলে গ্রুমিং পর্ব। ফলে আর ধরার উপায় নেই। এই দুর্নীতিগুলোর পর্দা ফাঁস জীবনেও হওয়া সম্ভব নয়। কিন্তু এখানেও সিলেকশান ,ইলেকশনের জন্য প্যানেল তৈরি হয়। এখানেও খুব সুন্দর ভাবে গটাপ কেস করে যোগ্য মানুষটিকে বা প্রার্থীকে হটিয়ে দিয়ে চোখের ইশারায়, মনের ইশারায়,আরো অনেক রকম সুরসুরি আর ইশারায় এমন ক্যান্ডিডেটদেরও সুযোগ দেওয়া হয় বা নির্বাচন করা হয় যাদের হয়তো সেখানে হওয়ার কথাই ছিল না। শুধুমাত্র কোন প্রভাবশালীর মেয়ে বা ছেলে বা আত্মীয় বলেই ফোনে ফোনে কাজ সারা হয়ে গেছে। অথবা কখনো কখনো আবার ফোনে ফোনে অপছন্দের কোন মানুষের চার রাউন্ড দিয়ে পাওয়া চাকরিটা ও সুন্দরভাবে, ইনোসেন্ট সেজে ভ্যানিশ ও করে দেওয়া হয়। প্রমাণ গেয়া তেল নে